ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান-সম্পর্কে জেনে নিন
ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে অনেকেই জানতে আগ্রহী। তবে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য এবং ত্বকে পরিষ্কার রাখার জন্য ত্বকের জন্য সঠিক পুনঃনির্বাচন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আপনার তো আপনি নিশ্চয়ই প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের দূষণ রোধ ও অন্যান্য পরিবেশগত
উপাদানের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যায়। অনেকেই নিজের খরচা করতে চাই এর জন্য
সঠিক সাবান নির্বাচন করা জরুরী। তবে চলুন জেনে নেই ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে
ভালো সাবান সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান
- ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান
- ত্বকের ধরন অনুযায়ী সঠিক সাবান
- ভর্সা হওয়ার জন্য জন্য হলুদ সাবান
- ফর্সা হওয়ার সঠিক সাবান নির্বাচন কেন গুরুত্বপূর্ণ
- কাঁচা হলুদ দিয়ে সাবান তৈরি নিয়ম
- এলোভেরা সাবানের উপকারিতা
- ফর্সা হওয়ার জন্য ঘরোয়া উপায়ে সাবান তৈরির উপকরণ
- ফেসওয়াশ নাকি সাবান কোনটা ব্যবহার করবেন
- সাধারণ প্রশ্ন উত্তর (FAQ)
- শেষ মন্তব্যঃ ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান
ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান
ফর্সা হওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো সাবান কোনটি এ সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানতে চাই।
ফর্সা হওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে আপনার টক অনুযায়ী আপনার প্রযোজ্য সাবান
নির্বাচন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা ও ত্বকের
স্বাস্থ্য বীজ দিতে সহায়ক হতে পারে। বর্তমান যুগে বাজারে বিভিন্ন ধরনের সাবান
পাওয়া যায় ফর্সা করে। তবে একটি সাবান ত্বকের জন্য মৃদু ও প্রাকৃতিক
বিভিন্ন ধরনের ভরপুর হওয়া উচিত এর কোন ধরনের ক্ষতিকারক সম্ভবনা থাকবে
না।
আরো পড়ুনঃ সকালে খালি পেটে কি খেলে ওজন বাড়ে
কিছু জনপ্রিয় সাবান রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করলে আপনার খরচ হবে। সাবানগুলো হলো
ডাভ, কৃমি সাবান,পণ্ডস, হোয়াইট বিউটি এবং ফেয়ার এন্ড লাভলী সাবান এগুলো মূলত
জনপ্রিয় সাবান যা আপনার উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করবে। এ সাবানগুলোতে সাধারণত
বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন হাইড্রেটিভ উপাদান এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা আপনার
ত্বককে গভীরভাবে পরিস্কার রাখে এবং আপনার ত্বকে অতিরিক্ত ময়লা ও তেল দূর করতে
সাহায্য করুন।
এছাড়াও ফর্সা হওয়ার ভালো সাবান আপনার ত্বকে অতিরিক্ত মেলানিন উপাদান
কমিয়ে দেয় যার ফলে আপনার ত্বক উজ্জ্বল ও ফর্সা হয়। তবে আপনার চোখ
অতিরিক্ত শুষ্ক ও সংবেদনশীল হয় তবে আপনাকে নিয়মিত সাবান ব্যবহারের পর
মহেশচারাইজ ব্যবহার করলে আপনার ত্বককে আদ্র এবং শুষ্ক রাখতে সাহায্য করে। আপনি
চাইলে বাজার থেকে এই সাবানগুলো নিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
ত্বকের ধরন অনুযায়ী সঠিক সাবান
আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী সঠিক সাবান নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আলাদা আলাদা ধরনের ত্বকের জন্য আলাদা আলাদা উপাদান রয়েছে। আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী সঠিক সাবান আপনার ত্বকের প্রাকৃতিক ভারসাম্য বজায় রাখে এবং আপনার ত্বকে সুস্থ, উজ্জ্বল এবং ফর্সা রাখে। যদি আপনার অতিরিক্ত তেল যুক্ত হয় তবে আপনার অলিভ অয়েল বা চা গাছের সাবান ব্যবহার করা উচিত যা আপনার তো কেউ বিরক্ত তেল শুষে নিয়ে ত্বকে পরিষ্কার রাখে এবং ব্রণের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
আবার ত্বকের ধরন অতিরক্ত পরিমাণে শুষ্ক হয় তবে হালকা ময়েশ্চারাইজ সাবান ব্যবহার
করতে হবে যা আপনার পক্ষে আদ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করবে এবং শুষ্কতা দূর করতে
সাহায্য করবে। ডাভ ক্রিমি সাবান বা হিমালয়া ক্রিম সাবান হল হালকা
মশ্চারাইজিং বা শুষ্ক ত্বকের জন্য উপযোগী সাবান।। আপনি এই সাবানটি ব্যবহার করতে
পারেন।
আপনার ত্বকের ধরন অতিরক্ত সেনসিটিভ বা সংবেদনশীল হয় তবে আপনার মৃদু বাই
অ্যালার্জিমুক্ত সাবান বেছে নেওয়া উচিত যেমন লাক্স সিল্ক সাবান বা পণ্ডস হোয়াইট
বিউটি সাবান যা আপনার ত্বকের কোন ধরনের ক্ষতি না করে আপনার ত্বককে মৃত পরিষ্কার
করে তুলবে। আপনি যদি আপনার ত্বক ধারণা অনুযায়ী সঠিক নির্বাচন করতে পারেন তবে
আপনার পকেট স্বাস্থ্যকে উন্নত এবং দীর্ঘমেয়াদী উজ্জ্বলকে সাহায্য করবে।
ফর্সা হওয়ার জন্য হলুদ সাবান
ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান গুলোর মধ্যে হলুদ সাবান একটি প্রাকৃতিক উপাদান
দিয়ে তৈরি সাবান। প্রাচীনকাল থেকে সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত হয়ে আছে।
হলুদ সাবান আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে অত্যন্ত কার্যকারী একটি প্রাকৃতিক
উপাদান। হলুদের রয়েছে কুরকুনির নামক উপাদান যা ত্বকের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং
ইনফরমেটরি গুণাবলী প্রদান করে থাকে আপনার ত্বকের অস্বাভাবিক দাগ কমাতে
বিশেষভাবে কাজ করে।
হলুদ সাবান ত্বককে পরিষ্কার রাখার পাশাপাশি টকের আদ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য
করে এবং নরম রাখে। এবং আপনার ত্বকের অতিরক্ত ময়লা ও তেল দূর করবে যা আপনার
শ্বাস-প্রশ্বাসকে উন্নত করবে। এছাড়াও এটি আপনার ত্বকের সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি
থেকে সুরক্ষা প্রদান করে এবং সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। নিয়মিত ব্যবহারের ফলে
আপনার ত্বকের রং স্বাভাবিক ও ফর্সা ঝকঝকে রাখবে। হলুদ সাবান যেহেতু পার্শ্ব
প্রতিক্রিয়া ছাড়াই কাজ করে তাই আপনি চাইলে এটি ব্যবহার করতে পারেন।
ফর্সা হওয়ার সঠিক সাবান নির্বাচন কেন গুরুত্বপূর্ণ
তাহার সবচেয়ে ভালো সাবান ব্যবহার করে ফর্সা হওয়ার জন্য আপনার ত্বক অনুযায়ী
আপনার জন্য প্রযোজ্য সঠিক সাবান নির্বাচন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আপনার
ত্বকের স্বাস্থ্য ও উজ্জ্বলতা স্বাভাবিক রাখতে আপনার নির্বাচিত সাবানের উপাদান
এবং গুণগতমানের উপর নির্ভর করে। আমাদের সবার ত্বক মূলত এক রকম নয় সবার ত্বক
ভিন্ন ধরনের এবং সাবান যদি আপনার ত্বকে ধরন অনুসারে না হয় এটি আপনার ত্বকের জন্য
ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলতে পারে।
এজন্য সাবান ব্যবহারের পূর্বে আপনার ত্বক অনুযায়ী সঠিক সাবান নির্বাচন করতে হবে।
আপনি যদি ত্বকের অনুযায়ী সঠিক সাবান নির্বাচন করেন তবে সেই সাবান আপনার
ত্বকের ময়লা এবং মৃত কোষ কে পরিষ্কার রাখে এবং আপনার ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে
উজ্জ্বলক ফর্সা করে তোলে। কিছু কিছু সাবান রয়েছে ভিটামিন সি হাইড্রেটিং উপাদান
এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তুলতে এবং সাহায্য
করে। আবার কিছু কিছু সাবান রয়েছে যেগুলো ত্বকের মেলানিন ভাব কমিয়ে
ত্বককে ফর্সা উজ্জ্বল করে।
তবে সাবান ব্যবহারের সময় আপনার ত্বকের শুষ্কতা বা আদ্রতা হারিয়ে যেন না যায়
সেজন্য সাবান ব্যবহারের পর আপনাকে মাফচারাইজের ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ। অতএব
আপনার ত্বকের জন্য প্রযোজ্য সঠিক সাবান ব্যবহার করে আপনার ত্বক উজ্জ্বল ও ভরসা
রাখা সম্ভব। প্রতিদিন সাবান ব্যবহারের পর তাকে শুষ্কতা দূর করার জন্য
মাচারাইজ ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ।
কাঁচা হলুদ দিয়ে সাবান তৈরির নিয়ম
কাঁচা হলুদ মানব দেহের জন্য বেশ উপকারী। কাঁচা হল সম্পর্কে আমরা অনেকেই অনেক কিছু
জানি। প্রতিনিয়ত কাঁচা হলুদ এবং নিমের পাতা একসাথে পেটে ব্যবহার করে থাকি। কাচা
হলুদ আসলে শক্তিশালী ভিটামিন ডি যার ফলে দেহের ত্বকের যেকোনো রোগ থেকে
মুক্তি পেতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। বাড়িতে বসেই কাঁচা হলুদের সাবান তৈরি করতে
পারবেন। কাচা হলুদের সাবান ব্যবহার করার ফলে দেহের বিভিন্ন অংশের কালো দাগ পড়া
এলার্জি চর্ম রোগের মত মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
আরো পড়ুনঃ সকালে খালি পেটে চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা
এজন্য বাইরে সাবান ব্যবহার করার চাইতে নিজে বাড়িতে বসে সাবান তৈরি করতে পারেন।
হলুদের সাবান ব্যবহার করার ফলে ত্বকের কোন ক্ষতিকারক ভাইরাস আক্রমণ করতে পারবে
না। কাঁচা হলুদের সাবান যেভাবে তৈরি করবেন। এজন্য আপনাকে প্রথমে হলুদ সংগ্রহ
করতে হবে। তার সাথে রাখতে হবে সাবান বেজ এবং লেবুর রস। এরপরে কাঁচা হলুদ পানি
দিয়ে ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে মিক্স অথবা পাঠায় পেটে পেস্ট বানাতে
পারেন।
তারপর সাবান বেজ চুলায় গরম করে সম্পূর্ণ গলাতে হবে। সম্পূর্ণ হয়ে গেলে হলুদের
পেস্ট বা দুই থেকে তিন চামচ লেবুর রস দিতে হবে এবং ভিটামিন ই ক্যাপসুল 1
থেকে দুইটি। তারপর কেজি অ্যাসিড পাউডার দুই থেকে তিন চামচ ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে
হবে। তারপর চুলা থেকে নামিয়ে কাগজের তৈরি এবং প্লাস্টিকের তৈরি চাষের মধ্যে ঢেলে
২০ থেকে ২৫ মিনিট ঠান্ডা করতে হবে। তারপরে কাঁচা হলুদের প্রাকৃতিক ভাবে ভিটামিন
বি যুক্ত সাবান তৈরি হয়ে যাবে।
অ্যালোভেরা সাবান এর উপকারিতা
অ্যালোভেরা সাবান ত্বকের জন্য বিশেষ উপকারী। এলোভেরাই রয়েছে বিভিন্ন ধরনের
ভিটামিন ডি এবং সিং। অ্যালোভেরা ত্বকের গভীর থেকে উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস থেকে ত্বককে নিরাপদ রাখে। ত্বকের যে কোন কালো দাগ এবং ব্রণ
থাকলে তা খুব দ্রুত সমাধান করতে সাহায্য করে। এজন্য এলোভেরা সাবানের ব্যবহার করতে
প্রাকৃতিকভাবে অ্যালোভেরা সাবান তৈরি করতে লাগবে সাবান বেদ এবং পরিষ্কার
অ্যালোভেরা ফেস তৈরি করতে হবে।
যাতে রাখতে হবে দুই থেকে তিন চামচ নারিকেল তেল এবং 2 চামচ লেবুর রস এবং ভিটামিন ই
ক্যাপসুল এক থেকে দুইটি। তাছাড়া রাখতে হবে এসিড পাউডার। সাবানের বেজ
গলে গেলে ওর মধ্যে লেবুর রস এবং নারিকেল তেল, ভিটামিন ই ক্যাপসুল, অ্যাসিড
পাউডার দিয়ে দিতে হবে। অ্যালোভেরা পেজ দিয়ে ভালো করে মিশ্রণ করার পর আগুন থেকে
নামিয়ে প্লাস্টিক অথবা সাবানের শ্বাসের মধ্যে ঢালতে হবে।
এরপর ২৫ থেকে ৩০ মিনিট রেখে দিতে হবে। ঠান্ডা হয়ে গেলে কেস থেকে সাবানটি
বের করে নিতে হবে। প্রাকৃতিকভাবে ত্বকের যে কোন সমস্যা দূর করার জন্য ঘরোয়া
উপায়ে অ্যালোভেরা সাবান তৈরি হয়ে যাবে। এই সাভার নিয়মিত ব্যবহার ফলে ত্বকের
কোন সমস্যা হবে না। প্রাকৃতিক উপায়ে উজ্জ্বল রাখার সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি এটা। কোন
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়া এই পদ্ধতি কাজ করবে।
ফর্সা হওয়ার জন্য ঘরোয়া উপায়ে সাবান তৈরির উপকরণ
প্রাকৃতিকভাবে ঘরে বসে সাবান তৈরি করে সেই সাবান নিজের ব্যবহার করলে অনেক পরিবর্তন হয়। নিজের চেহারা ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়। তাছাড়া বাজারে তৈরি সাবানের বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া থাকে কিন্তু ঘরোয়া তৈরি করলে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই পরিষ্কার ও উজ্জ্বল রাখবে। ত্বকের যেকোনো ধরনের দাগ দূর করে। এমন বিভিন্ন সমস্যা থাকলে তা মুক্তি পাওয়া যায়। এজন্য সাবান তৈরির ক্ষেত্রে সঠিক নিয়ম মেনে সাবান তৈরি করতে হবে। সাবান তৈরি করতে কি কি উপকরণ লাগে চলুন জেনে নেই।
- কাঁচা হলুদ
- নিমপাতা
- অ্যালোভেরা
- নারিকেল তেল
- লেবুর রস
- সাবান বেজ
- চা পাতি
- লেবুর রস
- কমলালেবু
ফেসওয়াশ নাকি সাবান কোনটা ব্যবহার করবেন
ফেসওয়াশ নাকি সাবান কোনটি ব্যবহার করবেন এটা অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে। পরিষ্কার
করার জন্য কিন্তু তাদের কাজের ধরন এবং উপাদান ভিন্ন। ফেসওয়াশ সাধারণত হালকা ও
তরল মিশ্র যা মুখের ময়লা, তেল ও ময়লা পরিষ্কার করে এবং ত্বকে শুষ্ক রাখে।
তাই সংবেদনশীল বা শুষ্ক ত্বকের জন্য ফেসওয়াশ বেশি উপযোগী। আর সাবান একটু
শক্তিশালী জন্য ভালো।
আরো পড়ুনঃ সোনা পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
তবে মুখের শুষ্ক ও সংবেদনশীল হলে সাবান ব্যবহার করলে ত্বক খসখসে ও রুক্ষ হতে
পারে। যদি আপনার ত্বকতো লাগতো হয় বা ত্বকে ভীষণ বেশি হয় তবে সাবান দিয়ে ধোয়া
ভালো হতে পারে। আর যারা সংবেদনশীল বা শুষ্ক ত্বকের মালিক তাদের জন্য হালকা
ফেসওয়াশ ব্যবহার করে উত্তম। সবচেয়ে ভালো ফল পেতে নিয়মিত ত্বকের ধারণা অনুযায়ী
সঠিক পণ্য ব্যবহার করে এবং পরিষ্কারের পরে লাগাতে ভুলবেন না।
সাধারণ প্রশ্ন উত্তর (FAQ)
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো সাবান কোনটি?
উত্তরঃ বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো সাবান হলো জাফরানের শাবান বা Saffron Goat Milk
Soap ।
প্রশ্নঃ মুখের জন্য কোন সাবান সবচেয়ে ভালো?
উত্তরঃ জন্য কাঠ কয়লা সাবান ব্যবহার করতে পারেন।
প্রশ্নঃ সাবান দিয়ে কি মুখ ফর্সা করা যায়?
উত্তরঃ হ্যাঁ, তবে কোন সাবান স্থায়ীভাবে আপনার তৎপরসা করতে পারবে না।
প্রশ্নঃ প্রতিদিন কি মুখে সাবান ব্যবহার করা যাবে?
উত্তরঃ হ্যাঁ, প্রতিদিন মুগ্ধ হওয়ার সময় আপনি সাবান ব্যবহার করতে পারেন।
প্রশ্নঃ ফেসওয়াশ কি ব্রণ দূর করতে পারে?
উত্তরঃ হ্যাঁ, ফেসওয়াশ ব্রণ দূর করতে পারে।
