ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড লোন পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড লোন পদ্ধতি সম্পর্কে জানার জন্য আমরা অনেকেই গুগলে সার্চ করে থাকি। যারা ইসলামী ব্যাংক থেকে ইচ্ছুক তাদের জন্য এই আজকের আর্টিকেলটি। কিভাবে লোন নিতে হয় এবং আবেদন করতে হয় সে সম্পর্কে আলোচনা করব।

ইসলামী-ব্যাংক-বাংলাদেশ-লিমিটেড-লোন-পদ্ধতি

এমন অনেকে আছে যারা বাড়ি করার জন্য আর্থিক সমস্যায় ভুগছেন কিংবা কোন ব্যবসার জন্য টাকার অভাবে শুরু করতে পারছেন না। আর আমরা কিভাবে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড থেকে লোন নিবেন এবং লোন পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করতে যাচ্ছি।

পোস্ট সূচিপত্রঃ ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড লোন পদ্ধতি

ইসলামিক ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড লোন পদ্ধতি

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড লোন পদ্ধতি সম্পর্কে সম্মুখ ধারণা না থাকার কারণে আমরা অনেকেই জানিনা এলনের জন্য কিভাবে আবেদন করতে হয়। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ এর সেরা ব্যাংকগুলোর মধ্যে একটা। আপনি চাইলে ইসলামী ব্যাংক থেকে দেশে লেনদেন করার পাশাপাশি প্রবাসী ও লোন নিতে পারবেন। তাহলে চলুন জেনে নেই ইসলামী ব্যাংক থেকে কিভাবে লোনের জন্য আবেদন করবেন।

আরো পড়ুনঃ আইফোনে অ্যাপল আইডির প্রোফাইল পিকচার যেভাবে যুক্ত করবেন

প্রথমে ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পাওয়ার জন্য আপনাকে সরাসরি ইসলামী ব্যাংকের যেকোনো শাখায় গিয়ে আবেদন করতে হবে। আবেদন করার জন্য যা যা ডকুমেন্ট প্রয়োজন এবং যে যোগ্যতা গুলো প্রয়োজন হয় সেগুলো পুরনাঙ্গ মিলিয়ে তারপর যাবেন। আপনি যদি নিজের নামে লোন নিতে চান সেক্ষেত্রে আপনার ভোটার আইডি কার্ড কিংবা জন্ম নিবন্ধন প্রয়োজন হবে এবং আপনি যার নামে লোন তোমার জন্য ফরম পূরণ করবেন তারও ভোটার আইডি কার্ড থাকতে হবে।

পরিশেষে ব্যাংকের উপস্থিতি হয়ে সেখানে লোনের জন্য আপনি একটি আবেদন ফরম সংগ্রহ করবেন এবং ফর্ম সংগ্রহের পর সঠিক তথ্য দিয়ে ফর্মটি পূরণ করবেন। ফরম পূরণ করার পরে আপনি আপনার সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যেমন ভিসা ফটোকপি পাসপোর্ট এবং অন্যান্য সকল ডকুমেন্টস কর্মের সাথে যুক্ত করে ব্যাংকে কর্মরত কোন ব্যক্তির কাছে জমা দিবেন। আপনার সকল কাগজপত্র যদি ঠিক থাকে এবং আপনি যদি লোন পাওয়ার যোগ্য হন তবে আপনি লোন নিতে পারবেন।

ইসলামী ব্যাংক লোনের সময়সীমা

ইসলামী ব্যাংক লোনের একটা নির্দিষ্ট সময়সীমা রয়েছে। ইসলামী ব্যাংক আপনাকে যে লোন প্রদান করবে এবং তার সময়কাল কত হবে সেটা নির্ভর করে মূলত আপনি কত টাকার লোন নিচ্ছেন তার ওপর । অনেক সময় আপনি কোন কাজের জন্য ঋণ গ্রহণ করছেন সেটির উপর নির্ভর করে আপনার লোনের সময়সীমা। শুধু রং সহজ ভাষায় বলতে গেলে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড আপনার ওপর যত টাকা বিনিয়োগ করবে কিংবা আপনাকে যত টাকা ঋণ দেওয়া হবে তার পরিমাণের ওপর দিনের সমকাল কম বেশি হয়ে থাকে।

আবার আপনার উপর আরোপিত ঋণ যদি বেশি হয় সে ক্ষেত্রে আপনার ঋণের সময়সীমা দীর্ঘমেয়াদি হবে। তবে স্বাভাবিকভাবে ইসলামী ব্যাংকের লোনের সময়সীমা সর্বনিম্ন ১ বছর থেকে 10 বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে। ইসলামী ব্যাংকের এই লোনের সময়কাল সাধারণত তিনটি ক্রাইটেরিয়া অনুসরণ করে হয়ে থাকে যেমন স্বল্পমেয়া লোন, মধ্য মেয়াদী লোন এবং দীর্ঘমেয়াদি লোন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড লোন পদ্ধতির সুবিধা

ইসলামী ব্যাংক লোন পদ্ধতির বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। প্রথমত ইসলামী ব্যাংকের লোন পদ্ধতি ইসলামী নীতিমালা অনুসরণ করে যার ফলে গ্রাহকরা ধর্মীয় স্বস্তি পান এবং তারা গণধাবন করেন তাদের ঋণ প্রদান অত্যন্ত প্রাকৃতিক ও হালাল। দ্বিতীয়ত মুদারাবাহ পদ্ধতিতে ঋণ প্রদান সাধারণত সম্পদের মাধ্যমে প্রদান করা হয়ে থাকে যার ফলে গ্রাহকরা তাদের অর্থ ব্যবস্থাপনা এবং ব্যবসায়িক সম্পদ উন্নত করতে পারে।

ইসলামী-ব্যাংক-বাংলাদেশ-লিমিটেড-লোন-পদ্ধতি-সম্পর্কে-বিস্তারিত-জানুন

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড পদ্ধতির উপকারিতা হলো গ্রাহকদের ধার্মিক বিশেষত্ব রক্ষা করা এবং হালাল অর্থ লোন এর বিনিময়ে সুন্দর মূল্যায়ন পরিপূর্ণ করা। ইসলামী ব্যাংক ইসলামিয়া শরীয়া অনুসারে স্বল্প সুদে গ্রাহকদের সুবিধা জনিত ব্যবস্থাপনায় লোন প্রদান করে যাতে সাধারণ মানুষ ব্যবহার করে তাদের অর্থ উন্নতি করতে পারে। তবে ইসলামী ব্যাংক অল্প হলেও সুদ খায় এজন্য সম্পূর্ণ হালাল বলা যাবে না।

ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিতে আপনাকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হবে। এমন অনেকেই আছে যারা লোন নেওয়ার জন্য কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন পড়ে সে সম্পর্কে জানেনা। বাংলাদেশ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড শাখায় লোন নেওয়ার জন্য কি কি কাগজপত্র লাগে আমি এই আর্টিকেল খুব ভালো করে লিখার চেষ্টা করব যাতে লোন নেওয়ার আগে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিতে পারেনঃ

  • আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয় পত্র
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • ইনকাম সোর্স
  • যদি চাকরি করেন তাহলে মাসিক বেতনের স্টেটমেন্ট
  • ব্যবসা করলে সেই প্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স
  • একজন অভিভাবক প্রয়োজন হবে
  • আপনার বাসার বিদ্যুৎ বিল কিংবা গ্যাস বিলের কাগজপত্র
  • লোন আবেদন ফরম
  • লোন নেওয়ার জন্য আপনার বয়স ২১ থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে হতে হবে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড থেকে লোন নেওয়ার জন্য আপনাকে উপরে দেওয়া সকল কাগজপত্র গুলো লাগবে। কাগজপত্রগুলো আবেদন করার পরে জমা দিলে সেই কাগজপত্র গুলো ভেরিফাই করার যে স্টাফরা থাকে তাদের এলাকাতে গিয়ে সকল কাগজপত্রগুলো ভেরিফাই করে দেখবে। যদি সকল কাগজপত্র সঠিক হয় তাহলে আপনি সহজেই ঋণ নিতে পারবেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড কত টাকা লোন দেয়

ইসলামী ব্যাংক লোন কত টাকা দেয় সে সম্পর্কে জানার জন্য আমরা অনেকে প্রতিনিয়ত google সার্চ করে থাকি। আপনারা যারা ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিতে ইচ্ছুক তাদের ক্ষেত্রে অবশ্যই জানা জরুরী ইসলামী ব্যাংক কত টাকা লোন দেয় সে সম্পর্কে। ইসলামী ব্যাংক তাদের লোনকে লোন হিসেবে বিবেচনা করে না। তারা লোন দেওয়াকে ইনভেসমেন্ট হিসেবে অথবা বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচনা করে থাকে। এক্ষেত্রে আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী লোন নিতে পারবেন।

আপনার কাজের উপর ভিত্তি করে ইসলামী ব্যাংক থেকে আপনি এক মিলিয়ন থেকে শুরু করে ১০০ মিলিয়ন পর্যন্ত লোড নিতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে কিছু শর্ত মেনে লোনের জন্য আবেদন করতে হবে। আপনাকে ইসলামী ব্যাংক থেকে কত টাকা লোন দেওয়া হবে তা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, টাকার লেনদেন এবং অর্থ জমা দেওয়াসহ আরো বিভিন্ন বিষয়ের উপর। ইসলামী ব্যাংক সর্বনিম্ন ৫০০০০ টাকা শুরু করে দশ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন প্রদান করে থাকে।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড চাকরি করা অবস্থায় কিভাবে লোন নিবেন

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড চাকরি করা অবস্থায় কিভাবে লোন নিবেন। মনে করেন আপনি চাকরি করেন ভর্তি করা অবস্থায় আপনার কিছু টাকার প্রয়োজন হল সেক্ষেত্রে আপনি কিভাবে ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারবেন এবং সর্বোচ্চ কত টাকা পর্যন্ত নিতে পারবেন সে সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনার চাকরি করা অবস্থায় সর্বোচ্চ 10 থেকে 20 লক্ষ টাকা লোন নিতে পারবেন এবং লোন নেওয়ার জন্য আপনার কি যোগ্যতা লাগবে সেগুলো ইতিমধ্যে আলোচনা করেছি।

প্রথমে আপনার ইনকাম যদি 50000 টাকা হয় কিংবা এর বেশি হয় তাহলে সর্বোচ্চ ১০ থেকে ২০ লক্ষ টাকা লোন নিতে পারবেন। আপনার মাসে ইনকাম যদি 50 হাজার টাকার নিচে হয় তাহলে এক থেকে দশ লক্ষ টাকার মধ্যে লোন নিতে পারবেন। লোন নেওয়ার জন্য প্রথমে আপনার চাকরি কিংবা মাসে ইনকামের ব্যাংক স্টেটমেন্ট দেখাতে হবে। আরো দেখাতে হবে আপনার বিগত ১০ বছরে ব্যাংকের লেনদেন কেমন করেছেন এবং লেনদেনের একটি স্টেটমেন্ট দিতে হবে। তাহলে সহজেই আপনি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড থেকে লোন নিতে পারবে।

ইসলামী ব্যাংক লোনের জন্য আবেদন করার নিয়ম

ইসলামী ব্যাংক লোনের জন্য আবেদন সম্পর্কে আমরা অনেকেই বিস্তারিত জানিনা। আপনারা যদি ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিতে আগ্রহী হয়ে থাকেন এক সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে জানা উচিত। ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার জন্য আপনাকে সর্ব প্রথমে আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে আপনার পার্শ্ববর্তী ইসলামী ব্যাংক শাখায় যেতে হবে।
ব্যাংক কর্মকর্তা আপনাকে একটি আবেদন ফরম প্রদান করবে। আবেদন ফরমটি কোনরকম ভুল ছাড়াই পূরণ করতে হবে এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সহকারে সেটি পুনরায় ইসলামী ব্যাংকে জমা দিতে হবে। জমা দেওয়ার পর তারা আবেদন ফরমটি যাচাই-বাছাই করে দেখবে আপনি লোন পাওয়ার যোগ্য কিনা। আপনি যদি লোন পাওয়ার যোগ্য হয়ে থাকেন সে ক্ষেত্রে আপনাকে ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন প্রদান করা হবে।

ইসলামী ব্যাংকের লোন পদ্ধতি ও সর্তকতা

ইসলামী ব্যাংক লোন পদ্ধতি মূলত একটি ধর্মীয় ব্যাংক সিস্টেম। যেখানে আপনাকে ঋণ প্রদান করার সময় শরীয়তের মান অনুসরণ করে তবে ঋণ প্রদান করবে। বর্তমানে ইসলামী ব্যাংকের লোন পদ্ধতি শব্দটি দ্বিতীয় এবং প্রাচীন ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে বেশ সুনামি হয়ে উঠেছে। অনেক সময় এ পদ্ধতিগুলো ইসলামী নীতিমালা অনুসরণ করে ফলে অর্থনীতি এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেশ সামঞ্জস্যপূর্ণ সৃষ্টি হয়।
ইসলামী-ব্যাংকের-লোন-পদ্ধতি-ও-সতর্কতা
ইসলামী ব্যাংকের লোন ব্যবস্থা প্রচলিত সুদ্ধ ভিত্তিক ব্যাংকের চেয়ে আলাদা এবং এখানে শরিয়াসম্মত কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। লোনের ধরন ভালোভাবে বুঝে নেওয়া জরুরী কারণ ইসলামী ব্যাংক সরাসরি টাকা ঋণ দেয় না, পাশাপাশি মোশারাকা বা ইযারা পদ্ধতিতে পণ্য বা সেবা ক্রয় বিক্রয় মাধ্যমে অর্থায়ন করে থাকে। তাই যুক্তির শর্তগুলো আপনাকে ভালোভাবে পড়ে নিতে হবে। পরিশোধের সময়সীমা এবং কিস্তির পরিমাণ নির্ভুলভাবে নির্ধারণ করতে হবে।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড লোন সম্পর্কে প্রশ্ন উত্তর (FAQ)

প্রশ্নঃ ইসলামী ব্যাংকে কি আসলেই লোন দেয়?

উত্তরঃ ইসলামী ব্যাংক লোন শব্দটি ব্যবহার না করে বিনিয়োগ বা ফাইনান্স বলে।

প্রশ্নঃ ইসলামী ব্যাংকের  কি সুদ আছে?

উত্তরঃনা, ইসলামী ব্যাংক সুদ ভিত্তিক লোন দেয় না।

প্রশ্নঃ লোনের জন্য কি জামানত লাগে?

উত্তরঃ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই লোনের জন্য জামানত লাগে।

প্রশ্নঃ ইসলামী ব্যাংকের লোনের মেয়াদ কতদিন হয়?

উত্তরঃ ইসলামী ব্যাংকের লোনের সময়সীমা এক বছর থেকে শুরু করে ২০ বছর পর্যন্ত হতে পারে।

প্রশ্নঃ ইসলামী ব্যাংকের প্রয়োজন পেতে কতদিন সময় লাগে?

উত্তরঃ ইসলামী ব্যাংক থেকে অনুমোদন পেতে ৭ থেকে ১৫ দিন সময় লাগে।

প্রশ্নঃ ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিতে হলে আবেদন কোথায় করতে হয়?

উত্তরঃ ইসলামী ব্যাংক লোন আবেদন করতে হলে আপনার নিকটস্থ ব্যাংকে গিয়ে বা ব্যাংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে আবেদন করা যায়।

শেষ কথাঃ ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড লোন পদ্ধতি

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড লোন পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করি এ পোস্ট যদি আপনার মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে খুব সহজে ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি সেরা ব্যাংক। ইসলামী ব্যাংক দরিদ্র বিমোচনে এবং প্রবাসীদের কল্যানে লোন প্রদান করে।

সেই ইসলামিয়া ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড সহজ শর্তে লোন দিয়ে থাকে এবং অনেক টাকা পর্যন্ত লোন দিয়েছেন। আপনার কোন সমস্যার জন্য আপনি ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে সমস্যার সমাধান করতে পারে। আমি কোন ব্যবসা শুরু করতে চাইলে ইসলামে ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে নির্দ্বিধায় ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আমাদের আর্টিকেল থেকে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে বলে যাবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন