ইউরোপ সেনজেন ভিসা পাওয়ার উপায় ও খরচ কত-বিস্তারিত জানুন
ইউরোপ সেনজেন ভিসা পাওয়ার উপায় সম্পর্কে আপনি যদি জানতে চান তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। অনেকেই ইউরোপে যেতে চান কিন্তু বেশিরভাগ লোকই জানেন না ইউরোপ সেনজেন ভিসার মাধ্যমে ইউরোপের 27 টি দেশে ভ্রমণ করা যায়। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ইউরোপ
সেনজেন ভিসা পাওয়ার উপায় সম্পর্কে ও ইউরোপ সেনজেন ভিসা পেতে কত টাকা খরচ হবে ও কি কি কাগজপত্র লাগবে সে বিষয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। তাই আপনি যদি ইউরোপের সেনজেনভুক্ত দেশগুলোতে যেতে চান তাহলে এ আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভালোভাবে পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্র: ইউরোপ সেনজেন ভিসা পাওয়ার উপায়
- ইউরোপ সেনজেন ভিসা পাওয়ার উপায়
- ইউরোপ সেনজেন ভুক্ত দেশে আবেদন প্রক্রিয়া
- সেনজেনভুক্ত দেশগুলোতে যেতে ভিসার খরচ কত
- ইউরোপ সেনজেন ভিসা পাওয়ার শর্ত সমূহ
- সেনজেন ভিসার জন্য কি কি কাগজপত্র লাগে
- সেনজেন ভিসার প্রসেসিং সময় কত
- ইউরোপের সেনজেন ভুক্ত দেশগুলোর তালিকা
- বাংলাদেশ থেকে সেনজেন ভিসা পাওয়ার উপায়
- সেনজেন ভুক্ত দেশের সুবিধা সমূহ
- লেখকের মন্তব্য: ইউরোপ সেনজেন ভিসা পাওয়ার উপায়
ইউরোপ সেনজেন ভিসা পাওয়ার উপায়
ইউরোপ সেনজেন ভিসা পাওয়ার উপায় সম্পর্কে আর্টিকেলের এই অংশে বলা হবে। তাই আপনি
মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়ুন। সেনজেন ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে আপনাকে এম্বাসিতে
ইন্টারভিউ দিতে হবে। এখানে আপনি যদি সঠিক উত্তর দিতে পারেন তাহলে আপনি ভিসা
পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক দূর এগিয়ে যাবেন। এম্বাসিতে সাধারণত আপনি কোথায়
যাবেন, কি করতে যাবেন, কেন যাবেন এ সকল প্রশ্ন করা হয় এই প্রশ্নগুলোর
আপনি যদি গ্রহণযোগ্য উত্তর দিতে পারেন তাহলে আপনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক
বেড়ে যায় এছাড়া আপনি যদি ইউরোপের দেশে যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ভাষা
জানতে হবে। প্রত্যেক দেশের নিজস্ব ভাষা রয়েছে। তবে আপনার ইংলিশ ভাষা জানা থাকলেই
হবে। আপনার IELTS কোর্স করা থাকলে আপনি তো দেখাতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ কোটি টাকা আয় করার উপায়
যা আপনার ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। পাওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাংক
স্টেটমেন্ট অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ইউরোপে থাকা খাওয়া অনেক ব্যয়বহুল। তাই
আপনার ব্যাংক একাউন্টে কমপক্ষে দুই থেকে তিন লক্ষ টাকা থাকতে হবে। এবং আপনার
টাকার উৎস স্বচ্ছ হতে হবে ও অরিজিনাল ব্যাংক স্টেটমেন্ট থাকতে হবে।
এছাড়া আপনি যদি টুরিস্ট ভিসায় যেতে চান তাহলে এশিয়ার কোন দেশে ভ্রমণ করে থাকলে
তার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট দেখাতে পারলে সেনজেন ভিসা পাওয়া অনেক সহজ হয়ে
যায় তবে আপনি যদি কোন দেশ ভ্রমণ না করেও থাকেন তারপরেও ভিসার জন্য আবেদন
করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে উপরের সবগুলো বিষয় ভালোভাবে তাদের কাছে উপস্থাপন
করতে হবে। তাহলে আপনি সহজেই ইউরোপ সেনজেন ভিসা পেতে পারেন।
ইউরোপ সেনজেন ভুক্ত দেশে আবেদন প্রক্রিয়া।
সেনজেন ভিসা আবেদনের জন্য আপনি অনলাইনে ফরম পূরণ করতে পারেন অথবা এম্বাসিতে
গিয়েও ফরম পূরণ করতে পারেন। ভিসা আবেদনের জন্য ফরমের দু পাশের প্রতিটি ঘর অবশ্যই
আপনাকে পুরন করতে হবে। কোন ঘর ফাঁকা রাখা যাবে না বা ভুল তথ্য দেওয়া যাবে না
নাহলে আপনার আবেদন প্রক্রিয়াকরণ হবে না। আপনি যদি অনলাইনে আবেদন করেন তাহলে
আবেদন ফরম সাবমিট করতে হবে এবং আপনি যদি অফলাইনে আবেদন করে থাকেন তাহলে আবেদনের
এক কপি জমা দিতে হবে এবং তাতে অবশ্যই আপনার সাক্ষর সহ তারিখ থাকতে হবে।
তবে একটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে আবেদন করার জন্য কোন দালালের শরণাপন্ন হওয়া
যাবে না। তবে এক্ষেত্রে আপনি যারা ইউরোপের সেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করেছেন, এবং
ভিসা পেয়েছেন এরকম প্রমাণ আছে তাদের সহযোগিতা নিতে পারেন। অথবা যারা এই বিষয়ে
এক্সপার্ট আছেন তাদের কাছে গিয়ে সেনজেন ভিসার জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারেন।
প্রত্যেক দেশের এম্বাসির ওয়েবসাইটে তাদের ভিসা পাওয়ার সব তথ্য দেওয়া
থাকে। সেগুলো ভালোভাবে পড়ে সঠিক নিয়মে আবেদন করলেই হবে।
সেনজেনভুক্ত দেশগুলোতে যেতে ভিসার খরচ কত
আপনি যদি সেনজেন ভিসার খরচ কত সে সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আর্টিকেলের এই অংশটুকু
মনোযোগ সহকারে পড়ুন। যে কোন দেশ ভ্রমণের জন্য ভিসা করতে গেলে কিছু টাকা খরচ হয়।
একেক দেশে ভিসার খরচ একেক রকম হয়। আপনি যদি সেনজেন ভিসার জন্য নিজে নিজে আবেদন
করতে পারেন তাহলে খরচ কম পড়বে।
কিন্তু আপনি যদি নিজে নিজে করতে না পারেন এবং কোন এজেন্সির মাধ্যমে করে
তাহলে খরচ তুলনামূলক অনেক বেশি আসবে। এবং আপনি যে দেশে বসবাস করছেন সেই দেশে যদি
সেনজেনভুক্ত দেশের কনস্যুলেট না থাকে তাহলে আপনাকে পার্শ্ববর্তী কোন দেশে যে দেশে
সেনজেনভুক্ত দেশের কনস্যুলেট রয়েছে সে দেশে গিয়ে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
সেক্ষেত্রে খরচ আপনার অনেক বেড়ে যাবে। সেনজেন ভিসার অফিসিয়াল খরচ ভাবি সাথে
সর্বোচ্চ ৮০ ইউরোর বেশি না। তবে আপনি যদি কোন এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করেন তাহলে
এজেন্সি কর্তৃপক্ষ আপনার সাথে একটি চুক্তিতে আসবে এবং আপনার কাছে নির্দিষ্ট
পরিমাণ অর্থ দাবি করবে তাদের সাথে আপনি কোন ধরনের চুক্তিতে আবদ্ধ হবেন এটা আপনার
ব্যক্তিগত বিষয়।
- প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ১১৩০৪ টাকা
- ৬ থেকে ১২ বছরের জন্য ৫৬৫২ টাকা
- শূন্য থেকে ছয় বছরের জন্য কোন ভিসার প্রয়োজন নেই
- সকল ভিসা ফি, ডিএফএস সার্ভিস চার্জ এবং সকল অতিরিক্ত চার্জ বাংলাদেশী টাকায় ভ্যাটসহ দিতে হবে।
- প্রতি আবেদনের ক্ষেত্রে ভ্যাটসহ অতিরিক্ত প্রায় ১৭ ইউরো পরিমাণ টাকা সার্ভিস চার্জ প্রদান করতে হবে।
ইউরোপ সেনজেন ভিসা পাওয়ার শর্ত সমূহ
ইউরোপ সেনজেন ভিসা পাওয়ার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় শর্ত রয়েছে যে শর্তগুলো পূরণ
না হলে আপনি কখনোই সেনজেন ভিসা পাবেন না। যেমন আপনার নামে কোন মামলা থাকলে আপনি
কখনোই সেনজেন ভিসা পাবেন না।কেননা আপনি সেনজেন কোন দেশের জাতীয় নিরাপত্তা ও
জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি স্বরূপ কিনা সে বিষয়ে বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখা
হয়।
এছাড়াও আপনাকে সেনজেন ভিসা পাওয়ার যোগ্য হওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে
সেনজেন ভুক্ত দেশে ভ্রমণের জন্য আর্থিক সম্পদ আছে কিনা তা দেখাতে হবে। উপরোক্ত
বিষয়গুলো প্রত্যেকটির ক্ষেত্রে প্রতিটি আসলে আপনি সহজে সেনজেন ভিসা পেয়ে যাবেন।
আর সেদিন ভিসা পুরো সেনজেনভুক্ত দেশগুলোর জন্য বৈধ, তাই আপনি সেনজেন ভিসা তে
সেনজেনভুক্ত যে কোন দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন।
সেনজেন ভিসার জন্য কি কি কাগজপত্র লাগে
সেনজেন ভিসা পাওয়ার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের সেসব কাগজপত্রের তালিকা
নিচে দেওয়া হল:
- অবশ্যই পাসপোর্ট থাকতে থাকতে এবং পাসপোর্ট এর মেয়াদ কমপক্ষে ছয় মাসের উপরে থাকতে হবে।এবং এর আগে আপনি যদি কোন দেশে ভ্রমন করে থাকেন তাহলে ভ্রমণের পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস বিস্তারিতভাবে বলতে হবে।
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট থাকতে হবে এবং ব্যাংকের সচ্ছলতার বিবরণী থাকতে হবে
- এনআইডি কার্ডের ফটোকপি জমা দিতে হবে
- দুই কপি ছবি জমা দিতে হবে
- ট্রেড লাইসেন্স থাকতে হবে এবং আগের সমস্ত ব্যবসায়ের ইতিহাস জানাতে হবে।
- জন্ম সনদের ফটোকপি জমা দিতে হবে
- চাকরি ধারকের জন্য এনওসি পত্র জমা দিতে হবে
- আপনার ভিজিটিং কার্ড থাকতে হবে
- টিন সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে (যদি তা প্রযোজ্য হয়)
এবং আরো অতিরিক্ত নথিপত্রের প্রয়োজন হলে দূতাবাস আপনাকে সেগুলোর ব্যাপারে বলে
দিবে।
সেনজেন ভিসার প্রসেসিং সময় কত
অজানাকে জানার জন্য আমরা এক দেশ থেকে অন্য দেশের ভ্রমণ করে থাকি। তবে ভ্রমণের
ক্ষেত্রে ইউরোপের কোন দেশ হলে আমাদের আগ্রহটা অনেকাংশেই বেড়ে যায়। ইউরোপের দেশে
ভ্রমণের আনন্দ সব সময় অন্যরকম আর সেটা যদি সেনজেন ভিসার মাধ্যমে হয় তাহলে
ভ্রমণে বাড়তি মাত্রা যুক্ত করে দেই। ভিসার জন্য আবেদন করে আমরা
আরো পড়ুনঃ বাংলা আর্টিকেল লিখে লাখ টাকা আয় করার উপায়
অপেক্ষা করতে থাকি কবে ভিসাটি হাতে পাবে এবং সেনজেন ভুক্ত দেশে ভ্রমণ
করতে পারবো। সেনজেন ভিসা আবেদনের ৭-১০ কর্ম দিবসের মধ্যে ভিসা প্রসেসিং
সম্পূর্ণ হয়ে যায়। তবে কোন ব্যতিক্রম ঘটলে ভিসা প্রসেসিং এর সময় বেড়ে ৪৫ দিন
পর্যন্ত হতে পারে। তবে কোন সমস্যা না থাকলে আপনি ৭ থেকে ১০ কর্ম দিবসের মধ্যে
ভিসা পেয়ে যাবেন।
ইউরোপের সেনজেন ভুক্ত দেশগুলোর তালিকা
ইউরোপের কোন দেশগুলো সেনজেন ভুক্ত ভিসার আওতাধীন সে দেশগুলোর তালিকা নিচে
দেওয়া হলো
ক্রমিক নং | সেনজেন দেশের তালিকা |
---|---|
১ | জার্মানি |
২ | ফ্রান্স |
৩ | গ্রিস |
৪ | এস্তোনিয়া |
৫ | ডেনমার্ক |
৬ | চেক রিপাবলিক |
৭ | ক্রোয়েশিয়া |
৮ | ফিনল্যান্ড |
৯ | অস্ট্রিয়া |
১০ | বেলজিয়াম |
১১ | হাঙ্গেরি |
১২ | আইসল্যান্ড |
১৩ | নরওয়ে |
১৪ | নেদারল্যান্ডস |
১৫ | মাল্টা |
১৬ | ইতালি |
১৭ | লাটভিয়া |
১৮ | লিথুয়ানিয়া |
১৯ | লুক্সেমবার্গ |
২০ | লিচেন্সটাইন |
২১ | পোল্যান্ড |
২২ | পর্তুগাল |
২৩ | সুইডেন |
২৪ | সুইজারল্যান্ড |
২৫ | স্পেন |
২৬ | স্লোভাকিয়া |
২৭ | স্লোভেনিয়া |
২৮ | রোমানিয়া (আংশিক) |
২৯ | বুলগেরিয়া (আংশিক) |
বাংলাদেশ থেকে সেনজেন ভিসা পাওয়ার উপায়
বাংলাদেশ থেকে সেনজেন ভিসা পাওয়ার জন্য প্রথমে আপনি কোন দেশে যাবেন এবং
কোন দেশে সবচেয়ে বেশি সময় ব্যয় করবেন সেটা আগে ঠিক করে নিতে হবে। আপনি যে দেশে
সবচেয়ে বেশি সময় ব্যয় করবেন সেই দেশের দূতাবাসে গিয়ে আপনাকে ভিসার জন্য আবেদন
করতে হবে। উদাহরণস্বরুপ মনে করেন আপনি ফ্রান্সে সবচেয়ে বেশি সময় ব্যয় করবেন
তাহলে আপনি ফ্রান্সের দূতাবাস থেকে আপনার ভিসা সংগ্রহ করবেন। এছাড়াও ফ্রান্সের
দূতাবাস থেকে
আপনি বুরকিনা ফাসো,অ্যান্ডোরা, মধ্য আফ্রিকা, ডিজিবুতি, গ্যাবন, আইভরি কোস্ট,
সেনেগাল, মৌরতানিয়া, টগো এসব দেশে মূল গন্তব্য হলেও ফ্রান্স দূতাবাসের মাধ্যমে
আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের ক্ষেত্রে ফরমের দু'পাশে প্রতিটি ঘর সঠিক তথ্য দিয়ে
পূরণ করতে হবে। এরপর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে এবং ভিসা প্রসেসিং এর পরে
দূতাবাস থেকে ভিসা সংগ্রহ করতে হবে। আপনি সহজেই বাংলাদেশ থেকে এভাবে সেনজেন ভুক্ত
দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন।
সেনজেন ভুক্ত দেশের সুবিধা সমূহ
সেনজেনভুক্ত দেশের মূল সুবিধা হচ্ছে সেনজেনভুক্ত যেকোনো একটি দেশের ভিসা আপনার
কাছে থাকলে আপনি অন্য সেনজেন ভুক্ত দেশগুলোতেও ভ্রমণ করতে পারবেন। মনে করেন আপনি
একজন বাংলাদেশী নাগরিক আপনি সেনজেন ভুক্ত কোন দেশে ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে কাজ
করছেন, আপনি চাইলে সেনজেনভুক্ত অন্য কোন দেশে কাজের জন্য যেতে পারবেন।
এবং আপনি ভ্রমণ ভিসায় গিয়ে থাকলে আপনি একটি ভিসা দিয়ে ২৭ টি দেশে ভ্রমণ করতে
পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার আলাদা কোনো ভিসার প্রয়োজন হবে না। এছাড়াও আপনি সেনজেন
ভিসার মাধ্যমে সেনজেন ভুক্ত দেশে ব্যবসা করতে পারবেন এবং শিক্ষা অর্জনের জন্য
যেতে পারবেন। এছাড়া সেনজেন ভুক্ত দেশে তাদের নিজ দেশের নাগরিকদের জন্য বিভিন্ন
ধরনের সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
লেখকের মন্তব্য: ইউরোপ সেনজেন ভিসা পাওয়ার উপায়
প্রিয় পাঠক, আশা করি আপনি এই পোস্টটি পড়ে ইউরোপ সেনজেন ভিসা পাওয়ার উপায়
সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আজকের এই পোস্টটিতে আমি সেনজেন ভুক্ত দেশের নাম ও তুলে
ধরেছি যাতে করে কেউ আপনাকে ভুল বুঝিয়ে প্রতারিত করতে না পারে। তবে একটি বিষয়
আপনাকে মাথায় রাখতে হবে যে সেনজেন ভিসা কোন ওয়ার্ক পারমিট ভিসা না।
আপনি যদি সেনজেন ভুক্ত দেশে কাজ করার জন্য জান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ওয়ার্ক
পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে হবে এবং এ বিষয়ে আপনাকে সচেতন থাকতে হবে যাতে করে কেউ
আপনাকে যেন প্রতারিত করতে না পারে। আজকের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত
পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম তথ্যবহুল আর্টিকেল পেতে আমাদের
ওয়েবসাইটটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন। ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। আল্লাহ
হাফেজ।