ব্লগিং করে আয় করার উপায়-ব্লগিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায়

ব্লগিং করে আয় করার উপায় সম্পর্কে অনেকেই ইন্টারনেটে খোঁজাখুঁজি করে থাকেন। আমরা যারা ব্লগিং করি আমাদের সবার লক্ষ্য এটা করে অর্থ উপার্জন করা। অনলাইনে ব্লগিং করে অনেকেই প্রচুর অর্থ উপার্জন করছে। 

ব্লগিং-করে-আয়-করার-উপায়-ব্লগিং-করে-মাসে-কত-টাকায়-করা-যায়

আজকের যুগে কেউ তার আবেগের জন্য বা শুধুমাত্র মানুষকে সাহায্য করার জন্য ব্লগিংকে পেশা হিসেবে নেন না বরং এর সাথে আর্থিক টাও জড়িত থাকে। তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক ব্লগিং থেকে কিভাবে অর্থ উপার্জন করা যায়।

পোস্ট সূচিপত্রঃ ব্লগিং করে আয় করার উপায়

ব্লগিং করে আয় করার উপায়

ব্লগিং করে আয় করার উপায় সম্পর্কে অনেকেই ইন্টারনেটে খোঁজাখুঁজি করে থাকেন । এর সুবিধার্থে ব্লগিং থেকে কিভাবে আয় করা যায় সে সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। আমরা যারা ব্লগিং করি আমাদের সবার লক্ষ্য একটা অর্থ উপার্জন করা। আজকের যুগে কেউ আবেগের জন্য শুধুমাত্র মানুষকে সাহায্য করার ব্লগিং হিসেবে পেশা হিসেবে নেন না বরং আর্থিক দিকটাও জড়িত থাকে। 

আরো পড়ুনঃ কম টাকায় বেশি লাভের ব্যবসা করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

নতুন ব্লগারদের বা যারা শুরু করতে চাচ্ছেন তাদের মাঝে একটা প্রশ্ন সব সময় ঘুরতে থাকে ব্লগ বা ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়। বর্তমানের এই যুগে সবাই চায় বাড়তি আই যাতে তাদের সব ও খরচ মেটানো যায়। অনলাইনে ব্লগিং অনেক মানুষের জন্য অতিরিক্ত আয়ের মাধ্যমে হিসেবেও আবির্ভূত হয়েছে। যদিও এমন নয় যে আপনি আপনার ব্লগার তৈরি করার সাথে সাথে উপার্জন করতে পারবেন।

এই সেক্টরে ইনকাম করতে অনেক সময় লাগে। ব্লগিং থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে প্রথমে একটি ডোমেইন কিনতে হবে। এরপর সেই ওয়েবসাইটে আপনাকে প্রতিনিয়ত ব্লক পোস্ট লিখতে হবে। একটা নির্দিষ্ট সময় শেষে আপনাকে গুগল থেকে এডসেন্স নিতে হবে। আর এডসেন্সের মাধ্যমে আপনার ইনকাম শুরু হবে। যদিও এটা সময় সাপেক্ষ তবুও এটি বাড়তি আয়ের সুযোগ তৈরি করে।

কিভাবে ব্লগ লিখলে খুব তাড়াতাড়ি ইনকাম করা যায়

আপনার ব্লগে যদি পর্যাপ্ত পরিমাণ পাঠক বা ভিজিটর না হয় তাহলে আপনার ভালো পরিমাণ আইন কোনভাবেই সম্ভব নয়। আর ভালো পাঠক পাওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধৈর্য সহকারে ব্লক লিখতে হবে। আর আপনাকে অবশ্যই ব্লক লেখার সঠিক নিয়ম অনুসরণ করে লিখতে হবে। আপনার ওয়েবসাইটে যখন ব্লগ হয়ে যাবে তখন আপনার ওয়েবসাইটে ভালো মানের ভিজিটর বা ট্রাফিকের আসা শুরু করবে। একটা ব্লগ ওয়েবসাইটে ভালো পরিমান ভিজিটর আনার জন্য ছয় মাস থেকে এক বছর পর্যন্ত সময় দিতে হয়।

এর সময়ের মধ্যে আপনি প্রতিটি ব্লগ লিখে যেতে হবে। তবে আপনি যদি ট্রেনিং বিষয়ের ওপর ব্লক লেখা শুরু করেন তাহলে দুই মাসের মধ্যে একটা ভালো ট্রাফিক আসা শুরু করবে। যেমন ধরুন আপনি যদি বিশ্বকাপ খেলা শুরু হয় তাহলে এই নিয়ে মানুষের আগ্রহ এখন তুঙ্গে থাকবে। আর এ সময় যদি আপনি বিশ্বকাপ নিয়ে ব্লগ লেখা শুরু করেন তাহলে আপনার ব্লগে খুব তাড়াতাড়ি আসা শুরু করবে। আর আপনার তখন লিখে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ব্লগিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায় 

ব্লগিং থেকে অর্থ উপার্জনের কোনো সীমা নেই। এটা নির্ভর করে আপনি কোন উপায়ে অর্থ উপার্জন করছেন তার ওপর। মানে গুগল এডসেন্স, এফিলিয়েট মার্কেটিং বা অন্যান্য কিছু উপায়। অনেকেই এগুলো একই সাথে ব্যবহার করে এ জন্য তারা প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারে। অনেকেই এই সেক্টর থেকে বিশ হাজার থেকে শুরু করে দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করে থাকে।

তবে ইংরেজি ব্লগে আয় এর পরিমাণ এর থেকেও বেশি হয়ে থাকে। তাই বাংলাদেশে বেশিরভাগ ব্লগার ইংরেজি ভাষায় ব্লগ লিখতে থাকেন। ইংরেজি ভাষায় ব্লগ লিখলে বেশিরভাগ মানুষ ৩০০ থেকে ৫০০ ডলার বা ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করে থাকে। কিন্তু আমার এই পোস্টগুলো নতুন ব্লগারদের জন্য। যারা অভিজ্ঞ ব্লগার তারা সবকিছু জানেন নতুন ব্লগারের শুধুমাত্র গুগল এডসেন্স সম্পর্কে জানেন। অতএব এদিকে ভিত্তি হিসেবে বিবেচনা করে আমার ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় তা জানার চেষ্টা করব।

কিভাবে ব্লক থেকে ইনকাম করা হয়

আমরা যখন একটি ব্লক তৈরি করি তখন তাতে ভালো তথ্য শেয়ার করি। মানুষেরা আমাদের ব্লগে সেই তথ্য পড়ে যাকে ট্রাফিক বা ভিজিটর বলি। আমাদের আয়ের উৎস এবং তাদের ওপর নির্ভর করে আমাদের ব্লক ওয়েবসাইট থেকে কত টাকা আয় করতে পারবো। এই বিশ্বে সমস্ত ব্লগারদের মধ্যে ৮০% এরও বেশি ব্লগারদের আয়ের উৎস হল গুগল এডসেন্স এবং এর এডভান্সমেন্ট নেটওয়ার্ক।

যখন কেউ তা নতুন ব্লগ শুরু করে তখন সে স্টার্টিং এর মাধ্যমে আয় করতে পারে। গুগল এডসেন্স আপনার ওয়েবসাইটে তার বিজ্ঞাপন দেখায়। মানুষের যখন সেই বিজ্ঞাপনগুলিতে ক্লিক করে তখন আপনি অর্থ পেয়ে থাকেন। এর মানে হলো যে যত বেশি আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিট করবে তত বেশি ক্লিক পাবে এবং আপনার তত বেশি অর্থ উপার্জন হবে।

কিভাবে-ব্লগ-থেকে-ইনকাম-করা-হয়-সে-সম্পর্কে-বিস্তারিত-জানুন

আমি বলতে চাচ্ছি যে আপনাদের ব্লগারের আইনির্ভর করে আপনার ট্রাফিক বা ভিজিটরের ওপর। ব্লগ থেকে কত টাকা আয় করা যায় তার উত্তর দেওয়ার আগে আমি আপনাকে কিছু দিতে চাই। ব্লগিং এ আই এর যেমন উপায় ট্রাফিকের উপর নির্ভর করে তেমন আরও অনেক কারণ রয়েছে যা গুরুত্বপূর্ণ নির্ভর করে। আপনি কত টাকা আয় করবেন তা নির্ভর করে CPC এর ওপর। আর এই CPE নির্ভর করে ব্লগের নিশ, ভাষা এবং ট্রাফিক বা ভিজিটরের ওপর। আশা করছি বুঝতে পারছেন ব্লক থেকে কিভাবে ইনকাম করা হয়।

বাংলা ব্লগিং এর মাসে কত টাকা আয় করা যায়

আমরা যখন কোথাও একটা কাজ করি তখন আপনি আগেই বলা হয় আপনি প্রতি মাসে কত টাকা পাবেন। কিন্তু ব্লগিংয়ের গল্পটা একটু ভিন্ন ব্লগিং হলো এমন একটি অনলাইন ব্যবসা যেখানে সফল মানুষ আছে যারা প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা অর্থাৎ ১০০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ ডলার পর্যন্ত আয় করেছেন। একই সময়ে আরো কিছু মানুষ রয়েছে যারা তাদের পুরো মাসে ১০০ ডলার উপার্জন করতে সক্ষম হয় না।

আরো পড়ুনঃ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সেরা ছয়টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

এর পেছনে একটা কারণ রয়েছে আর সেটা হলো ট্রাফিক বা ভিজিটর। ট্রাফিক সরাসরি সার্চ ইঞ্জিন থেকে আসে। সোশ্যাল প্লাটফর্ম থেকে আসা ট্রাফিকের মাধ্যমে আমরা বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারি না কারণ গুগল এডসেন্স সেই ট্রাফিক এর উপর খুব কম সিপিসি দেয় যা খুবই নগণ্য। তাই আমাদের সমস্ত ফোকা সার্চ ইঞ্জিন ট্রাফিক বাড়ানোর দিকে হওয়া উচিত শুধুমাত্র সার্চ ইঞ্জিন ট্রাফিক সিদ্ধান্ত নেমে আপনি ব্লক থেকে কত টাকা আয় করতে পারবেন।

ব্লগে যত বেশি ট্রাফিক হবে তত বেশি আয় হবে। আপনার সঠিক ধারনা দেওয়ার জন্য আমরা অবশ্যই একটি উদাহরণ দেব যাতে অবশ্যই প্রতিটি ব্লকের সম্পর্কে ধারণ পেতে সক্ষম হবেন। এর সাথে আপনি একটা জানতে পারবেন যে বাংলা ব্লগে কত টাকা উপার্জন করা যায়। মনে করুন আপনার ব্লগে প্রতিদিন এক হাজারটি অর্গানিক আসছে। আপনি বাংলা ব্লগিং এ সাধারণত সিপিসি পাবেন ০.০৩ । এরমধ্যে সি টি আর ও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সিটি আর হচ্ছে ক্লিক ট্রুথ রেট। যদি আপনার সিপিআর ৫ পার্সেন্ট থেকে যায় তাহলে ১০০০ জনের মধ্যে ৫০ জন ক্লিক করেছে।

আপনার ১০০০ জন ভিজিটরের মধ্যে ৫০ জন ক্লিক করলে আপনার ইনকাম হবে এক থেকে দেড় ডলার। তবে ইংলিশ ব্লগের এর থেকে বেশি ইনকাম করতে পারবে। কারণ তাদের প্রতি ক্লিকের দাম বাংলা ব্লগের থেকে অনেক বেশি। তাদের একই ক্লিকের জন্য তিন থেকে চার ডলার পর্যন্ত তারা আয় করতে পারবে। তবে অবশ্যই আপনাদের আমি সাজেস্ট করব যে আপনারা ইংরেজিতে ব্লগ লিখবেন।

ব্লগিং এ মনিটাইজেশন এর জন্য আবেদন করুন

বর্তমান সময়ের যেহেতু ব্লগিং করে আয় করা যায় সেগুলো আপনার ব্লগে যখন নিয়মিত ভিজিটর আসতে থাকবে তখন এডসেন্স বা অ্যারেস্ট্রা এর মতো অ্যাড নেটওয়ার্ক সাইট থেকে সাবমিট করে মনিটাইজেশন পাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। প্রথমে আপনাকে একটি ব্লগার ওয়েবসাইট খুলতে হবে এবং সেখানে নিয়মিত ব্লক পোস্ট লিখতে হবে। একটা নির্দিষ্ট সময় শেষে আপনাকে গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করতে হবে।

ব্লগিং ইন্টারনেটে একটি বহুল পরিচিত শব্দ। ব্লক তৈরি করে নতুন তরুণ তরুণীরা সফলতার সাথে ক্যারিয়ার তৈরি করছে যা তাদের আগত দিনের জন্য প্রস্তুত করতে সাহায্য করছে। আপনি যদি নিয়মিত আপনার ওয়েবসাইটে ব্লক পোষ্ট লিখেন তাহলে। গুগল আপনার এডসেন্স এপ্রুভ করবে। যদিও এটা সময় সাপেক্ষ তবু এটা দীর্ঘ আয়ের উৎস হতে পারে ।

এডসেন্স বিজ্ঞাপন দেখিয়ে ইনকাম

আপনি আপনার ব্লগিং ওয়েবসাইটকে গুগল এডসেন্স থেকে মনিটাইজেশন অন করে গুগলের বিজ্ঞাপন দেখে উপার্জন করতে পারবেন। আপনি যখন কোন বিষয়ে ব্লগিং করবেন আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ পোস্ট করে গুগলের পলিসি মেনে যখন এডসেন্সের জন্য আবেদন করবেন এবং মনিটাইজেশন অন হয়ে যাবে তখন আপনি আপনার পোস্ট করার পর সেখান থেকে আয় করতে পারবেন।

আপনার সাইডে যখন অনেক ভিজিটর আসবে তখন গুগল বিজ্ঞাপন থেকে আপনার ইনকাম শুরু হবে এবং এটা পৃথিবীর সবচেয়ে উপার্জনের সেরা মাধ্যম। আপনি ব্লগিং করার চিন্তা করে থাকেন তাহলে সময় নষ্ট না করে আজকে থেকে ব্লগিং শুরু করে দিন। যদিও এটা সময় সাপেক্ষ তবু এটা দীর্ঘ আয়ের সুযোগ করে দেয়। অনেকেই ব্লগিং করে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলেছে। আপনি চাইলে ব্লগিং করে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারেন।

ব্লগ ওয়েবসাইট বিক্রি করে আয়

আপনার ব্লগ ওয়েবসাইট যদি অনেক জনপ্রিয় হয় আর সেখান থেকে যদি নেটওয়ার্ক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ইত্যাদি নানা উপায় ইনকাম করা যায়। তাহলে আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে বিক্রি করে এককালীন অনেক সময় টাকা উপার্জন করে নিতে পারবেন। প্রথমে আপনাকে একটি ডোমেইন কিনতে হবে এবং সেখানে আপনি একটি ব্লগার ওয়েবসাইট খুলবেন।
ব্লগ-ওয়েবসাইট-বিক্রি-করে-আয়-করার-উপায়
ব্লগার ওয়েবসাইট খোলা হয়ে গেলে সেখানে আপনি নিয়মিত ব্লক পোস্ট লিখবেন। আপনার যদি ব্লগের ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স থাকে তাহলে সেই ওয়েবসাইট অনেক মূল্যে বিক্রি করতে পারবেন। তবে এর জন্য আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে তাছাড়া আপনাকে গুগল এডসেন্স দেওয়া হবে না। যদি গুগল এডসেন্স থাকে তাহলে আপনার ওয়েবসাইট যে কেউ কিনে নিবে। ব্লক ওয়েবসাইট বিক্রি করার এমন একটি প্ল্যাটফর্মের নাম হল Flippa.com ।

ফ্রিল্যান্সিং সাইটে ব্লগ লিখে ইনকাম

ব্লগ লিখে আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং সাইট থেকে ইনকাম করতে পারবেন। অনেক ফ্রিল্যান্সিং সাইডে ব্লগারদের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। তারা নানা উদ্দেশ্যে ব্লক লিখে নিতে চাই আপনি যদি ব্লগ লিখে থাকেন তাহলে সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন। এই সাইট গুলোতে সাধারণত ১০০০ থেকে ২০০০ ওয়ার্ড হিসেবে ব্লগ লেখার কাজ পাওয়া যায়। এসব কাজের মূল্য অনেক বেশি হয়ে থাকে।
ফাইবার, আপ ওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার ইত্যাদি মার্কেটপ্লেস ব্লগারদের জন্য ৫ ডলার থেকে ২৫ ডলার পর্যন্ত আয় করা যায়। তবে ওয়ার্ড হিসেবে তার মূল্য নির্ধারণ করা হয়। আপনি যদি একটি দুই হাজার ওয়ার্ডের ব্লগ লিখে থাকেন তাহলে সে ব্লগের মূল্য ১০ থেকে ২০ ডলার পর্যন্ত পেতে পারেন। এই মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ পাওয়া যদিও কঠিন তবুও একবার বিশ্বস্ততা অর্জন করতে পারলে আপনাকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হবে না।

ব্লগিং সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন উত্তর(FAQ)

প্রশ্নঃ ব্লগিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায়?
উত্তরঃ ব্লগিং করে প্রতি মাসে ১০০ ডলার থেকে ১০০০ ডলার পর্যন্ত আয় করা যায়।

প্রশ্নঃ কোন ব্লগ থেকে আয় করা ভালো?
উত্তরঃ অর্থবার জন্য সেরা ব্লক গুলির মধ্যে হচ্ছে ফিন্যান্স ব্লগ, এবং অনলাইনে ইনকাম ব্লগ ইত্যাদি।

প্রশ্নঃ কিভাবে ব্লগ শুরু করব? 
উত্তরঃ প্রথমে একটি নির্দিষ্ট বিষয় ঠিক করতে হবে এবং একটি ডোমের নাম কিনুন এবং ওয়ার্ডপ্রেস দা ব্লগার এর মত প্লাটফর্মে একটি ব্লগ সেটআপ করতে হবে। সেখানে আপনি প্রতিদিন ব্লগ লিখে ইনকাম করতে পারবেন।

প্রশ্নঃ ব্লগিং করে কি সত্যি আয় করা সম্ভব?
উত্তরঃ হ্যাঁ অবশ্যই, ব্লগিং করে ইনকাম করা খুবই সহজ।

শেষ মন্তব্যঃ ব্লগিং করে আয় করার উপায়

ব্লগিং করে আয় করার উপায় সম্পর্কে ইতিমধ্যে আপনারা ধারণা পেয়ে গেছেন। আজকের এই আর্টিকেলে কিভাবে ব্লক করতে হয়, ব্লক থেকে কিভাবে ইনকাম হয়, ব্লক থেকে কত টাকা ইনকাম করা যায়, ব্লগার ওয়েবসাইট কিভাবে বিক্রি করতে হয় সে সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। ব্লগিং করে আপনি খুব সহজেই ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

যদিও ব্লগিং করতে বেশ কিছু সময়ের প্রয়োজন। তবে এটা দীর্ঘমেয়াদী ইনকামের পথ তৈরি করে। আমাদের আর্টিকেল যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধব আত্মীয়-স্বজনের কাছে শেয়ার করে দিবেন। আমাদের এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত অনলাইন ইনকাম বিষয়ক আর্টিকেল লেখা হয়। পরবর্তী পোস্ট না লেখা পর্যন্ত আমাদের পাশে থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন